সংবাদ ডেস্ক :: শিগগিরই মুক্তিযোদ্ধার সঠিক তালিকা ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হবে।

তিনি বলেন, এই তালিকায় কোনো প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধার নাম বাদ পড়লে তাকে তালিকাভুক্তির জন্য আবেদনের সুযোগ দেয়া হবে।

আজ সংসদে সরেকারি দলের সদস্য মকবুল হোসেনের এক সম্পূরক প্রশ্নের জবাবে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ. ক. ম. মোজাম্মেল হক এ কথা বলেন।

সরকারি দলের অপর এক সদস্যের সম্পূরক প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী বলেন, মুক্তিযুদ্ধের সময় অনেক মুক্তিযোদ্ধা ভারতে ট্রেনিং নিয়ে মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করেছিল। এর অধিকাংশ তালিকা আমরা পায়নি। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন সরকার ১৯৯৬ সালে মুক্তিযোদ্ধাদের একটি তালিকা প্রণয়ন করে। এটি লাল মুক্তিবার্তা হিসেবে পরিচিত।

তিনি বলেন, ‘বিগত বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের আমলে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে কোনো ধরনের ন্যায়-নীতির তোয়াক্কা না করে মুক্তিযোদ্ধার তালিকায় অতিরিক্ত ৩৩ হাজার নাম অন্তর্ভুক্ত করা হয়। ওই সময় এমন অনেকে তালিকাভুক্ত হয়েছে যারা মুক্তিযুদ্ধ করা দূরের কথা, এদের অনেকেই মুক্তিযুদ্ধ বিরোধীও রয়েছে। ’

মন্ত্রী বলেন, যাচাই-বাছাই করে এদের তালিকা থেকে বাদ দেয়ার উদ্যোগ নেয়া হলে তা বাধাগ্রস্ত করতে আদালতে ১১৬টি মামলা দায়ের করা হয়। আদালতের নিষেধাজ্ঞা থাকায় এখন যাচাই-বাছাই প্রক্রিয়া বন্ধ রয়েছে।
নিষেধাজ্ঞা উঠে গেলে প্রত্যেক উপজেলায় মুক্তিযোদ্ধাদের সঠিক তালিকা করা যাবে।

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here